ভূমিকা

কথায় আছে- ‘যত মত, তত পথ’। মতের যেমন শেষ নেই, পথেরও তেমনি শেষ নেই। পৃথিবীতে নানা জাতি-ধর্ম-বর্ণ-গোত্র রয়েছে, রয়েছে প্রত্যেকের নিজস্ব মত ও পথ। এসব মত ও পথ সম্পর্কে মানুষের জানার আগ্রহ নিরন্তর। মানুষ নিজের মত ও পথ সম্পর্কে যেমন জানতে চায়, তেমনি অন্যের মত ও পথ সম্পর্কেও জানতে চায়। মানুষ জানার আকাক্সক্ষা থেকে নানা প্রশ্ন করে থাকে। এসব প্রশ্নের মধ্যে স্বাভাবিক প্রশ্ন যেমন থাকে, তেমনি অস্বাভাবিক প্রশ্নও থাকে; যেমন সাধারণ প্রশ্ন থাকে তেমনি উদ্ভট প্রশ্নও থাকে। কিন্তু স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক, সাধারণ বা উদ্ভট যাই হোক না কেন, যদি জানার আগ্রহ থেকে সেই প্রশ্ন করা হয়ে থাকে, তবে তার উত্তর পাওয়া অবশ্যই প্রয়োজন। অন্যথা মানুষের জানার আকাক্সক্ষা অবদমিত হয়, চিরায়ত আগ্রহ নষ্ট হয়।

সুখবরের পক্ষে, নানা আঙ্গিকে কাজ করতে গিয়ে, আমাকে নানারকম প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে। লক্ষ্য করেছি, প্রশ্নকারীরা মাঝে মাঝে বিব্রত করার জন্য কিংবা নিজের জানা থাকলেও কেবল বিদ্যা জাহির করার জন্যও আমাকে প্রশ্ন করেছে। যে কারণেই প্রশ্ন করা হোকনা কেন সেই প্রশ্নগুলো আমাকে আন্দোলিত করেছে বহুবার। অনেকবার মনে মনে স্থির করেছি, এই প্রশ্নগুলোর লিখিত উত্তর থাকা উচিত। প্রচেষ্টাও নিয়েছি অনেকবার, কিন্তু নানা ব্যস্ততায় তা কার্যকর হয়নি। এবার চেষ্টা করেছি, হাজারো প্রশ্নের মধ্য থেকে অন্তত কিছু প্রশ্নের যেন উত্তর দেয়া যায়।

সুপ্রিয় পাঠক, প্রশ্নগুলোর উত্তর আমার একান্ত নিজের। উত্তরগুলো হয়তো আরো ভালো, আরো যুক্তিযুক্ত দেওয়া যেতে পারে। এ বই পড়তে পড়তে যদি কোন প্রশ্নের উত্তর আরো প্রাঞ্জল, আরো যুক্তিযুক্ত এবং আরো বিশদ কলেবরে দেওয়া যায় বলে মনে করেন, তবে আপনার প্রতি হাত বাড়িয়ে রইলাম; দয়াকরে যোগাযোগ করুন, পরবর্তী সংস্করণে অবশ্যই বিবেচনা করবো। এছাড়া প্রথম সংস্করণের ত্রুটি বিচ্যুতিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে নেবেন এ আশাও রাখি।

লেখক

অভিমত

জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত অজানাকে জানার আগ্রহ মানুষের স্বভাবজাত। রাজনীতি, সমাজনীতি, ধর্মনীতি সম্পর্কে নানাবিধ প্রশ্ন মানুষের কাছে চিরন্তর। জগতে মানবসৃষ্ট জাতি ধর্মের যেমন শেষ নেই, আবার এ সম্পর্কিত প্রশ্নেরও শেষ নেই। বিরোধিতার জন্য হোক অথবা জানার জন্যই হোক, একই দেশ ও সমাজে সহাবস্থানাকারী জাতি-ধর্ম নিয়েই মানুষের জানার কৌতুহল বেশি।

আমাদের দেশে প্রচলিত আসমানি কিতাবধারী হিসেবে পরিচিত, পাশাপাশি দুটি ধর্ম ইসলাম ও ঈসায়ী। যেহেতু গাণিতিক দিক দিয়ে এদেশে ঈসায়ীরা কম, সেহেতু তাদের সম্পর্কে প্রশ্ন থাকাটাই স্বাভাবিক। সব প্রশ্নের উত্তর হয়না। আবার সব প্রশ্নের উত্তর দেয়াও কারো পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ রহস্যঘেরা এ পৃথিবীতে মানুষের জানার সীমাবদ্ধতা রয়েছে।

এতসব প্রশ্নের ভিড়ে, সচরাচর উত্থাপিত প্রশ্নগুলো থেকে কিছু প্রশ্নের উত্তর উদ্ঘাটন করতে চেষ্টা করেছেন লেখক আবু তাহের চৌধুরী। তিনি কিতাবের আলোকে, অত্যন্ত সহজ ও সাবলীল ভাষায় প্রশ্নোত্তরগুলো উপস্থাপন করেছেন ‘শত প্রশ্নের হাজার উত্তর’ বইটিতে। বইটি পড়লে, কৌতুহলী পাঠকের কৌতুহল কিছুটা হলেও নিবৃত হবে। পাশাপাশি অন্যধর্মের প্রতি ভুল ধারণার অবসান ঘটবে বলে আমার বিশ্বাস। বুঝাই যায় ‘শত প্রশ্নের হাজার উত্তর’ খুঁজতে গিয়ে, অনেক শ্রম দিয়েছেন লেখক। সত্য জেনে, কেউ যদি বেরিয়ে আসে মিথ্যা থেকে, তবেই তাঁর শ্রম সার্থক হবে।

চঞ্চল মেহমুদ কাশেম
লেখক, সংগঠক, সমাজকর্মী

সূচিপত্র

প্রথম অধ্যায়: আল্লাহ সম্পর্কে ১১

১. ঈসায়ীরা কি এক আল্লাহ বিশ্বাস করে?

২. ঈসায়ীদের আল্লাহ আর মুসলিমদের আল্লাহ কি একই আল্লাহ?

৩. ঈসায়ী, ইহিুদ ও মুসলমানদের আল্লাহর মধ্যে কোন পার্থক্য আছে কি?

৪. ঈসায়ীরা কি তিন আল্লাহর এবাদত করে?

৫. ত্রিত্ব কী?

দ্বিতীয় অধ্যায়: হজরত ঈসা মসীহ সম্পর্কে ২৪

৬. ঈসা নবি কি শ্রেষ্ঠ নবি?

৭. কোন্ অর্থে হজরত ঈসাকে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক বলা হয়?

৮. কেন হজরত ঈসাকে আল্লাহর পূর্ণ ছবি বলা হয়?

৯. ঈসা মসীহ কি আল্লাহর পুত্র?

১০. হজরত ঈসা কি শেষ নবি ছিলেন?

১১. একমাত্র ঈসাই কি সবশেষে আসবেন?

১২. হজরত ঈসা কি বলেছেন যে, আর একজন নবি আসবেন?

১৩. হজরত ঈসা কি হজরত মুহম্মদ (স:) এর উম্মত হয়ে ফিরে আসবেন?

১৪. ঈসা মসীহ কি একজন নবির চেয়ে বেশিকিছু?

১৫. হজরত ঈসার কি মৃত্যু হয়েছিল?

১৬. ঈসা মসীহ কি কোন নির্দিষ্ট জাতির জন্য এসেছেন?

১৭. হজরত ঈসার পুনরুত্থানের রহস্য কী?

আসলেই কি তিনি মৃত্যু থেকে পুনর্জীবিত হয়ে উঠেছেন?

১৮. ঈসা মসীহ কি নিজেকে আল্লাহ বলে দাবি করেছেন?

১৯. হজরত ঈসা নিজে মানুষ হয়ে কীভাবে মানুষকে নাজাত দিতে পারেন?

২০. ঈসা নবিতো বিয়ে করেননি, তিনি কীভাবে পরিপূর্ণ শিক্ষক হতে পারেন?

২১. হজরত ঈসা কি মুসলমান ছিলেন?

২২. হজরত ঈসা কি দ্বিতীয় আগমনের পর মৃত্যু বরণ করবেন?

২৩. কোরানের দৃষ্টিতে ঈসা মসীহ কে?

২৪. হজরত ঈসা কি ১২০ বছর বেঁচেছিলেন?

তৃতীয় অধ্যায়: আসমানি কিতাব সম্পর্কে ৪৭

২৫. ইঞ্জিল শরিফ কি বাতিল কিংবা পরিবর্তিত?

২৬. ইঞ্জিল শরিফ ছাড়া ঈসায়ীরা আর কোন্ কোন্ কিতাব বিশ্বাস করে?

২৭. কোরানের দৃষ্টিতে ইঞ্জিল শরিফের গুরুত্ব কী?

২৮. ঈসা মসীহের সাহাবিরাই ইঞ্জিল শরিফ লিখেছেন, আমরা তা কেন মানব?

২৯. ইঞ্জিল শরিফ অনুসারে কেয়ামতের আলামত কী?

৩০. ইঞ্জিল শরিফে কি হজরত মুহম্মদ (স:) এর আগমনের কথা লেখা আছে?

৩১. ইঞ্জিল শরিফ কীভাবে নাজেল হলো?

৩২. নাজেল হওয়ার দিক থেকে কোরান ও ইঞ্জিলের পার্থক্য কী?

৩৩. ইঞ্জিল শরিফ ও কিতাবুল মোকাদ্দসের মধ্যে পার্থক্য কী?

৩৪. কিতাবুল মোকাদ্দস কি সবাই পড়তে পারে?

৩৫. হজরত পৌলের কথা ঈসায়ীরা কেন বিশ্বাস করে?

৩৬. ঈসায়ীদের জন্য কি কোন হাদিস আছে?

৩৭. কোরান সম্পর্কে ঈসায়ীদের ধারণা কী?

৩৮. ঈসায়ীরা কি কোরান বিশ্বাস করে?

৩৯. কোরানি শিক্ষার বিষয়ে ঈসা মসীহ কী বলেছেন?

৪০. ইঞ্জিল শরিফ সম্পর্কে কোরান কী শিক্ষা দেয়?

চতুর্থ অধ্যায়: নবিদের সম্পর্কে ৬০

৪১. নবিরা কি পাপ করতে পারেন?

৪২. আগেকার নবিরা কি মুসলমান ছিলেন?

৪৩. ঈসা মসীহ সম্পর্কে নবিগণ কী কী বলেছেন?

৪৪. ইব্রাহিম নবির স্থাপিত কোরবানি ঈসায়ীরা পালন করে না কেন?

৪৫. মুসা নবির শরিয়ত দানের উদ্দেশ্য কী ছিল?

৪৬. ঈসায়ীরা কি হজরত মুহম্মদকে নবি হিসাবে সম্মান করে?

৪৭. ঈসায়ীরা হজরত মুহম্মদের উম্মত হয় না কেন?

পঞ্চম অধ্যায়: ঈসায়ীদের ধর্মকর্ম সম্পর্কে ৬৮

৪৮. ঈসায়ীদের ধর্মকর্ম কেমন? (নামাজ, রোজা, হজ্ব, জাকাত, কোরবানি, দানখয়রাত ও জানাজা)।

৪৯. ঈসায়ীরা এবাদতের আগে অজু করে না কেন?

৫০. ঈসায়ীরা কি প্রতিমা পূজা সমর্থন করে? তারা এবাদতখানায় মূর্তি রাখে কেন?

৫১. ঈসায়ীরা কি এবাদতের সময় মদ খায়?

৫২. বাঙালি ঈসায়ীরা কেন বাংলা ভাষায় এবাদত করে, কেন আরবিতে নয়?

৫৩. ঈসায়ীরা খাবার আগে মুনাজাত করে কেন?

৫৪. কীভাবে বলা যায় যে নাজাতের নিশ্চয়তা আছে?

৫৫. ঈসায়ীরা কি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে?

ষষ্ঠ অধ্যায়: রীতিনীতি সম্পর্কে ৭৪

৫৬. ঈসায়ীদের প্রধান প্রধান ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং উৎসবগুলো কী কী?

৫৭. তরিকাবন্দি তো বাহ্যিক অনুষ্ঠান, এর আবার গুরুত্ব কী?

৫৮. তরিকাবন্দি হবার বিশেষ কোন নিয়ম আছে কি?

৫৯. কে তরিকাবন্দি নিতে পারেন?

৬০. কে তরিকাবন্দি দিতে পারেন?

৬১. ঈসায়ীদের প্রধান প্রধান সামাজিক উৎসবগুলো কী কী?

৬২. ঈসায়ীদের খাবারদাবারের নিয়ম কী?

৬৩. ঈসায়ী হলে কি নাম পরিবর্তন করতে হয়?

৬৪. গলায় ক্রুশ ঝোলানো কী ধর্মীয় কোন নিয়ম?

৬৫. ঈসায়ীরা কি কোরানকে অশ্রদ্ধা করে?

সপ্তম অধ্যায়: ভিন্ন ধর্মের লোকদের সাথে ঈসায়ীদের সম্পর্ক ৮১

৬৬. অন্যান্য একেশ্বরবাদীদের সাথে ঈসায়ীদের মৌলিক পার্থক্যগুলো কী?

৬৭. ঈসায়ী এবং ইহুদির মধ্যে কি কোন পার্থক্য আছে?

৬৮. ঈসায়ীদের সাথে মুসলমানদের পার্থক্য কী?

৬৯. ঈসায়ী বিশ্বাসের সাথে হিন্দুধর্মের পার্থক্য কী?

৭০. ঈসায়ী এবং খ্রিস্টানদের মধ্যে পার্থক্য কী?

৭১. ঈসায়ীদের মধ্যে প্রধান প্রধান দলগুলো কী কী?

৭২. ক্যাথলিক ও প্রোটেস্টান মতবাদ কী?

অষ্টম অধ্যায়: রাজনৈতিক বিষয় ৯০

৭৩. ঈসায়ীরা কি রাজনীতি করতে পারে?

৭৪. ঈসায়ীরা কোন্ দেশের নাগরিক?

৭৫. রাজনৈতিক আগ্রাসনের সাথে কি ঈসায়ীদের কোন সম্পর্ক আছে?

৭৬. মধ্যপ্রাচ্যের ঈসায়ীরা নিজেদের কী পরিচয় দেয়?

৭৭. সাদা মানুষেরাই ঈসায়ী, বাঙালি কি ঈসায়ী হতে পারে?

৭৮. জাতীয় দিবসগুলো কি ঈসায়ীরা পালন করে?

৭৯. ঈসায়ীরা কি ইসরাইল জাতির পক্ষপতিত্ব করে?

৮০. ঈসায়ীরা কি ইউরোপ, আমেরিকার পক্ষপাতিত্ব করে?

৮১. ঈসায়ীরা কি পোপের নির্দেশে জীবন যাপন করে?

নবম অধ্যায়: সামাজিক বিষয়ে ৯৬

৮২. একজন ঈসায়ী কি যে কাউকে বিয়ে করতে পারে?

৮৩. ঈসায়ীরা কি মানুষকে টাকা দিয়ে ঈসায়ী বানায়?

৮৪. যৌনসংক্রান্ত ব্যাপারে কি ঈসায়ীদের কোন বাচবিচার নেই? তারা কি নিয়মসিদ্ধ বিয়ে করে?

৮৫. কোন ব্যক্তি ঈসায়ী হলে, ঘরবাড়ি ত্যাগ করতে হয়?

৮৬. ঈসায়ী হলে কি নারী, বাড়ি, গাড়ি ইত্যাদি পাওয়া যায়?

দশম অধ্যায়: ঈসায়ীদের ঈমান সম্পর্কে ১০১

৮৭. ঈসায়ীদের ঈমান কী?

৮৮. ঈমানের মধ্যদিয়ে নাজাত পেলে শরিয়ত কেন দেওয়া হয়েছিল?

৮৯. মৃত্যুর পর ঈসায়ীরা কোথায় যায়?

৯০. নতুন জন্ম এবং পুনর্জন্মের পার্থক্য কী? ঈসায়ীরা কি পুনর্জন্মে বিশ্বাসী?

৯১. গুনাহ থেকে নাজাতের প্রকৃত উপায় কী?

একাদশ অধ্যায়: ঈসায়ীদের সাধারণ বিশ্বাস সম্পর্কে ১০৬

৯২. ফেরেশতা, নবি, কেয়ামত, শেষ বিচার, বেহেস্ত, দোজখ সম্পর্কে ঈসায়ীদের সাধারণ বিশ্বাস কী?

৯৩. ঈসায়ীরা কি ভাগ্য বা নিয়তি মানে?

৯৪. যাদু, তাবিজ, কবজ, ঝাড়-ফুক, মাজার-খানকা ইত্যাদি বিষয়ে

ঈসায়ীদের দৃষ্টিভঙ্গি কী?

৯৫. ঈসায়ীরা রক্তের কথা কেন বলে? রক্তপাত তো নিষিদ্ধ?

দ্বাদশ অধ্যায়: ব্যক্তিগত প্রশ্ন ১১০

৯৬. কেন ঈসায়ী হওয়া প্রয়োজন?

৯৭. ধর্মকর্মের মাধ্যমে কি নাজাত পাওয়া সম্ভব নয়?

৯৮. জন্মসূত্রে কি ঈসায়ী কিংবা ধার্মিক হওয়া যায়?

৯৯. একজন ঈসায়ী কি যা খুশি তা-ই করতে পারে?

১০০. ঈসায়ীদের কি কোন বিচার হবে না?

১০১. যারা অন্য ধর্ম থেকে ঈসায়ী হয় তারা কী জাহান্নামি?

ত্রয়োদশ অধ্যায়: প্রশ্নের কি শেষ আছে? ১১৮

১০২. ঈসায়ীরা কি মুসলমান পরিচয় দিতে পারে?

১০৩. শিশুরা কি নিষ্পাপ নয়?

১০৪. ঈসায়ীরা ছাড়া কি কেউ বেহেশতে যাবে না?

১০৫. ঈসা মসীহের জন্মের আগের লোকেরা কীভাবে নাজাত পাবে?

১০৬. পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি লোক কোন্ ধর্মে বিশ্বাসী?

১০৭. বেহেস্তের ভাষা কী হবে?

১০৮. কবরে ফেরেশতা ‘প্রশ্ন করলে ঈসায়ীরা কী উত্তর দেবে?

১০৯. কেন ঈসা ছাড়া নাজাত পাওয়া সম্ভব নয়?

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।