Category Archives: ঈসায়ী ঈমান

গুনাহ থেকে নাজাতের প্রকৃত উপায় কী?

সংক্ষিপ্ত উত্তর:

গুনাহ থেকে নাজাতের উপায় হলো আল্লাহকে জানা এবং তিনি যে উপায় দিয়েছেন তাতে ঈমান এনে তা অনুসরণ করা।

ব্যাখ্যামূলক উত্তর:

গুনাহ থেকে নাজাতের প্রকৃত উপায় জানতে হলে, প্রথমত জানতে হবে গুনাহ কী? গুনাহ মানে, আল্লাহর কাছ থেকে পৃথক হওয়া। গুনাহ হলো আল্লাহর অবাধ্যতা, যার পরিণাম মৃত্যু। এই মৃত্যু থেকে রক্ষা পাওয়াই হলো নাজাত। আল্লাহ পবিত্র এবং ধার্মিক। তিনি কখনও পাপ বা গুনাহ সহ্য করতে পারেন না। বেহেশতে ফেরেশতা যখন আল্লাহর অবাধ্য হয়ে গুনাহ করেছিলেন তখন আল্লাহ সেই প্রধান ফেরেশতার ক্ষেত্রে অনন্ত শাস্তির ব্যবস্থা করেছেন। সেই ফেরেশতা ইবলিস বা শয়তান নামে আখ্যাত। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করে বলেছিলেন, তিনি চমৎকার জিনিস সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু হজরত আদম অবাধ্য হয়ে, সেই চমৎকারিত্ব নষ্ট করেছেন। আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে গেছেন। আল্লাহ আদমকে সৃষ্টি করার পর ফুঁ দিয়ে প্রাণবায়ু এবং আত্মা দিয়েছিলেন কিন্তু আদম অবাধ্যতার মধ্যদিয়ে মৃত্যুকেই বেছে নিয়েছেন। তাঁরই জন্য আজ মানুষ মরে যায়, গাছপালা ধ্বংস হয়, রোগব্যধিতে আক্রান্ত হয় মানুষ, পশু ও গাছপালা। হিংস্রতার জন্ম এই অবাধ্যতার শাস্তি থেকে। সমস্ত রকমের অন্যায়, জোরজুলুম এবং ক্ষয়ক্ষতি ও দুঃখ-কষ্টের উৎপত্তি এখান থেকেই। আল্লাহ রহমানুর রাহিম। তিনি মানুষকে ভালোবাসেন। মানুষকে উদ্ধার করার জন্য ব্যবস্থা করে, হজরত ঈসা মসীহকে এই দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন। আল্লাহ তাঁর কালামে বলেছেন, “যদি তুমি ঈসাকে প্রভু বলে মুখে স্বীকার কর এবং দিলে ঈমান আন যে, আল্লাহ তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করে তুলেছেন, তবেই তুমি নাজাত পাবে” (ইঞ্জিল শরিফ, রোমীয় ১০:৯)। হজরত ঈসা নিজের মুখে বলেন, “আমি আপনাদের সত্যই বলছি, যে কেউ আমার উপর ঈমান আনে সে তখনই অনন্ত জীবন পায়” (ইউহোন্না ৬:৪৭)

অতএব, নাজাত পাবার প্রকৃত উপায় হজরত ঈসার উপর ঈমান এনে, তাঁকে প্রভু বলে স্বীকার করা এবং হৃদয়ে গ্রহণ করা।

উৎস: শত প্রশ্নের হাজার উত্তর, আবু তাহের চৌধুরী, ২০১০

নতুন জন্ম এবং পুনর্জন্মের পার্থক্য কী? ঈসায়ীরা কি পুনর্জন্মে বিশ্বাসী?

সংক্ষিপ্ত উত্তর:

ঈসায়ীরা তথাকথিত পুনর্জন্মে নয়, নতুন জন্মে বিশ্বাসী।

ব্যাখ্যামূলক উত্তর:

একটি প্রচলিত বিশ্বাস আছে যে, মানুষ মৃত্যুর পর যার যার কর্ম অনুযায়ী পুনরায় জন্মগ্রণ করেন। আর সেই জন্ম এরূপ যে, কেউ যদি ভালো জীবন যাপন করে, তবে সে আরো উন্নততর মানুষ হয়ে জন্মায়। আর যদি কেউ অপেক্ষাকৃত খারাপ জীবন যাপন করে, তবে সে অপেক্ষাকৃত নিকৃষ্ট জীবজন্তু হিসাবে জন্মায়। এই বিশ্বাস অনুযায়ী মানুষ পুনর্জন্মে মানুষ হয়ে যেমন জন্মাতে পারে তেমনি হাতী, ঘোড়া, বাঘ, ভল্লুক, কুকুর, বিড়াল ইত্যাদি হয়েও জন্মাতে পারে। অর্থাৎ এই বিশ্বাস অনুসারে, মানুষের পুনর্জন্ম কর্মের উপর নির্ভর করে।

ঈসায়ীরা এরূপ পুনর্জন্মে নয় বরং নতুন জন্মে বিশ্বাসী। এই বিশ্বাস উল্লেখিত বিশ্বাসের চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন। ঈসায়ীদের বিশ্বাস অনুযায়ী মানুষ কখনও পশু হয়ে জন্মাতে পারে না। আল্লাহ মানুষকে শ্রেষ্ঠ জীব হিসাবে নিজের সুরতে ও সিফতে সৃষ্টি করেছেন। অন্যান্য সৃষ্ট জীবের মধ্যে মানুষ অনন্যসাধারণ। অন্যান্য জিনিসকে আল্লাহ মুখের কথাতেই সৃষ্টি করেছেন কিন্তু মানুষকে নিজের হাতে ধরে সৃষ্টি করেছেন এবং ফুঁ দিয়ে তার মধ্যে প্রাণবায়ু দিয়েছেন। এছাড়া আল্লাহর কালাম অনুযায়ী মানুষ মৃত্যুর পরে শেষ বিচারের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে এবং শেষবিচারের পর, হয় বেহেশত না হয় দোজখ লাভ করে।

ইঞ্জিল শরিফে যে নতুন জন্মের কথা বলা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ রুহানি অর্থে বলা হয়েছে। অর্থাৎ নতুন জন্ম হলো আত্মার নতুন জন্ম। হজরত আদমের গুনাহর মধ্যদিয়ে মানুষ মৃত্যু (রুহানি অর্থে) বরণ করেছে। এই রুহানি মৃত ব্যক্তিরা জীবিত মানুষের মতো আচরণ করলেও রুহানি দিক থেকে আল্লাহর সাথে তাদের কোন সম্পর্ক নেই। এই মৃত আত্মাকে নতুন জীবন দেওয়াই হলো নতুন জন্ম। রক্তমাংসের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। এ হলো রুহানি জন্ম, আল্লাহ থেকে এ জন্ম হয়। আল্লাহর কালামে লেখা আছে, “তবে যত জন তাঁর (ঈসার) উপর ঈমান এনে তাঁকে গ্রহণ করল, তাদের প্রত্যেককে তিনি আল্লাহর সন্তান হবার অধিকার দিলেন। একদিক থেকে এই নতুন জন্ম হলো আল্লাহর কাছ থেকে পাওয়া একটি বিশেষ অধিকার।

উৎস: শত প্রশ্নের হাজার উত্তর, আবু তাহের চৌধুরী, ২০১০

মৃত্যুর পর ঈসায়ীরা কোথায় যায়?

সংক্ষিপ্ত উত্তর:

মৃত্যুর পর ঈসায়ীদের দেহ মাটিতে মিশে যায় এবং রুহ আল্লাহর কাছে চলে যায়।

ব্যাখ্যামূলক উত্তর:

সকল মানুষের জন্য মৃত্যুর পর কবরেই হয় তার গন্তব্য স্থান। মাটির দেহ মাটিতেই মিশে যায়। তবে রুহানি মৃত্যু ভিন্ন জিনিস। রুহানি মৃত্যু হলো, আল্লাহর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া। কোন ঈসায়ীর মৃত্যু হওয়া মানে তার রুহের মৃত্যু হওয়া বোঝায় না। গুনাহের ফলেই রুহের মৃত্যু হয়। একজন গুনাহগার যখন ঈসাতে ঈমান এনে তাঁকে গ্রহণ করেন তখন তিনি অনন্তজীবন পান। তাঁর রুহের আর মৃত্যু নেই। এই কারণে দৈহিকভাবে মৃত্যু হলেও কোন প্রকৃত ঈসায়ীর রুহানি মৃত্যু হয় না। তিনি মৃত্যুর পর রুহে আল্লাহর কাছে বেহেশতে অবস্থান করেন। শেষকালে একদিন ঈসায়ীরা নতুন দেহ নিয়ে, মাটি ও সাগর থেকে উঠে আসবে। আর হজরত ঈসা মসীহের সাথে একহাজার বছরের রাজত্বে যোগদান করবে।

উৎস: শত প্রশ্নের হাজার উত্তর, আবু তাহের চৌধুরী, ২০১০

ঈমানের মধ্যদিয়ে নাজাত পেলে শরিয়ত কেন দেওয়া হয়েছিল?

সংক্ষিপ্ত উত্তর:

শরিয়ত দেওয়া হয়েছিল, মানুষ যে গুনাহগার তা যেন তারা বুঝতে পারে।

ব্যাখ্যামূলক উত্তর:

হজরত মুসার মধ্য দিয়েই প্রথম লিখিত শরিয়ত দেওয়া হয়েছিল। এর আগে মৌখিকভাবে আল্লাহ মানুষকে প্রয়োজনীয় হুকুম দিতেন এবং তা পালনের জন্য তাগিদ দিতেন। আদন বাগানে মানুষের জন্য একটি মাত্র আদেশ ছিল, আর মানুষ সেই একটি আদেশই পালন করতে ব্যর্থ হয়েছিল। অতঃপর লিখিত শরিয়ত দেবার আগে, মানুষকে আল্লাহ বিভিন্নভাবে তাঁর ইচ্ছার কথা জানাতেন কিন্তু মানুষ কোনভাবেই তাঁর ইচ্ছামতো চলতো না। হাবিল কাবিল থেকে শুরু করে, বাবিলের ভাষাভেদ, নুহ নবির সময়কার মহাবন্যা, সাদুম ও আমুরা শহরের বিনাশ প্রমাণ করে যে, মানুষ শরিয়ত পালন করতে পারে না। সবচেয়ে বড় কথা হলো, মানুষ যে গুনাহগার একথাও মানুষ উপলব্ধি করতে পারে না। মানুষের এই বোধ বা উপলব্ধি জাগানোর জন্যই আল্লাহ পরে লিখিত শরিয়ত দিয়েছিলেন।

হজরত পৌল বলেন, “…এ কথা ঠিক যে, শরিয়ত না থাকলে গুনাহ কি তা আমি জানতে পারতাম না। “লোভ করো না”, শরিয়ত যদি এই কথা না বলতো, তবে লোভ কি তা আমি জানতাম না। গুনাহ সেই হুকুমের সুযোগ নিয়ে, আমার মধ্যে সব রকম লোভ জাগিয়েছে। কারণ শরিয়ত না থাকলে, গুনাহ যেন মরার মতো পড়ে থাকে। আমার জীবনে শরিয়ত আসবার আগে আমি বেঁচেই ছিলাম, কিন্তু সেই হুকুম আসবার সঙ্গে সঙ্গে গুনাহও বেঁচে উঠল আর আমারও মৃত্যু ঘটল। যে হুকুমের ফলে জীবন পাবার কথা, তা আমার জন্য মৃত্যু নিয়ে আসল” (রোমীয় ৭:৭-১০)। হ্যাঁ, সত্যি তাই। শরিয়ত দেওয়া হয়েছিল যেন আমরা আমাদের অবস্থা বুঝতে পারি। শরিয়ত আয়নার মতো, আয়না সমস্যা দেখাতে পারে কিন্তু সমস্যা সমাধান করতে পারে না। শরিয়ত দেওয়া হয়েছে যেন আমরা আমাদের অন্তরের চিত্রটা দেখতে পাই, দুষ্ট ক্ষতসমূহ যেন ধরা পড়ে, আমরা যেন আমাদের পাপ বুঝতে পারি। শরীরের রোগ ধরতে পারাটা অবশ্যই বড় কথা; কিন্তু তা-ই কি যথেষ্ট? নিশ্চয় না। তার জন্য চিকিৎসা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ঔষধ সেবন করলেই কেবল রোগের প্রতিকার হয়।

মানুষ যখন বুঝতে পারে সে গুনাহগার এবং কোনভাবে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে না, তখন তার জন্য প্রয়োজন এর প্রতিকার করা। হজরত ঈসা মসীহ এই জন্যই দুনিয়াতে এসেছিলেন। একটি বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে। তিনি মানুষের জন্য কোরবানি হতে এসেছিলেন। আর সেই কাজ তিনি ক্রুশের উপরে করেছিলেন। যুগে যুগে কোরবানিই হলো আসল এবাদত। হজরত নুহ, ইবরাহিম, ইসহাক, ইয়াকুব, দাউদ সকলেই পশু কোরবানি দিয়েছিলেন কিন্তু সেই পশু কোরবানি ছিল আসল কোরবানির চিহ্নমাত্র। সেই কারণে আল্লাহপাক হজরত ইবরাহিমকে নিজের প্রিয় পুত্র কোরবানি দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। আসলে পুত্রকে কোরবানি দেওয়াও হজরত ইবরাহিমের জন্য আল্লাহর উদ্দেশ্য ছিল না, ছিল ঈমানের পরীক্ষা। সেই জন্য কোন অস্থায়ী ও অযোগ্য কোরবানি নয়, নিজের পবিত্র রক্ত দিতে, আসল কোরবানি নিয়ে এসেছিলেন হজরত ঈসা মসীহ। তাঁর উপর কেবল ঈমান এনেই গুনাহ থেকে নাজাত লাভ করা যায়।

উৎস: শত প্রশ্নের হাজার উত্তর, আবু তাহের চৌধুরী, ২০১০

ঈসায়ীদের ঈমান কী?

সংক্ষিপ্ত উত্তর:

ঈমান আরবি শব্দ, মানে বিশ্বাস। সাধারণত ঈসায়ীরা আল্লাহ, ফেরেশতা, বেহেস্ত, দোজখ, নবি-পয়গাম্বর, মৃত্যু, পরকাল ইত্যাদিতে বিশ্বাস করে।

ব্যাখ্যামূলক উত্তর:

শাব্দিক অনুবাদের খাতিরে ঈমান মানে বিশ্বাস অনুবাদ করা গেলেও ঈমান শব্দের কিতাবি ধারণার সাথে বিশ্বাস কথাটার অনেক দূরত্ব আছে। উদাহরণস্বরূপ, অনেকে ভূত বিশ্বাস করে, অনেকে করে না। পার্থক্য হলো, যারা ভূত বিশ্বাস করে, তারা ভূতের কথা শুনে ভয় পায়। অন্ধকারে চলাফেরায় ভূতের উপস্থিতি থাকতে পারে বলে ভয়েভয়ে থাকে। আবার অনেকে বলে, তারা সব নবিদের বিশ্বাস করে। আসলে, এই ধরনের বিশ্বাস আর ভূতের উপর বিশ্বাসের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। আবার একজন আর এক জনকে বলে, আমি তোমাকে বিশ্বাস করি; আবার কেউকেউ বলে, আমি আপনাকে বিশ্বাস করি না। এই বিশ্বাসের সাথে ঈমানের কোন সম্পর্ক নেই। বিশ্বাস মানে আস্থা রাখা, নির্ভর করা ইত্যাদি। একমানুষ আর এক মানুষকে সামর্থ্য না থাকলেও মনের জোরে বিশ্বাস করতে পারে এবং সেই বিশ্বাসে দ্বিতীয় পক্ষের অসামর্থের কারণে বিরূপ প্রভাবও পড়তে পারে।

ঈসায়ীদের ঈমান একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত বিশ্বাস। এই ঈমান কোন তথ্য জানার ঈমান নয়। যেমন অনেকে বলেন, ‘আমি আল্লাহ আছে, বিশ্বাস করি’। কিতাবের মতে, এরূপ ঈমান ভূতেরও আছে। অথচ এইরূপ ঈমান থেকে ভূত কখনও লাভবান হবে না। ঈসায়ীদের ঈমান হলো, আল্লাহর পুরো পরিকল্পনার উপর ঈমান, যার সাথে মানুষের গুনাহ থেকে নাজাত লাভের ইতিহাস রয়েছে। এই ইতিহাস হলো, আল্লাহ মানুষসহ সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। কোনকিছুই তাঁকে ছাড়া সৃষ্ট হয়নি। আল্লাহ মানুষকে নিজের সুরতে ও সিফতে সৃষ্টি করে তাকে ইচ্ছাশক্তি দিয়েছেন যেন মানুষ তার পছন্দ মতো জীবন যাপন করতে পারে। এই পছন্দের স্বাধীনতা এবং অধিকারের সুযোগ নিয়ে মানুষ আল্লাহর অবাধ্য হয়েছে এবং অনন্ত শাস্তির যোগ্য হয়েছে। এই অসহায় অবস্থায় আল্লাহ মানুষকে ভালোবাসেন বলে, তিনি তার জন্য একজন উদ্ধারকর্তাকে পাঠিয়ে, নাজাতের ব্যবস্থা করেছেন। সেই নিষ্পাপ উদ্ধারকর্তা দুনিয়াতে এসে, মানুষের জন্য কাফফারা দিয়েছেন বলে, মানুষ গুনাহ থেকে নাজাত লাভ করার সুযোগ পেয়েছে। এই উদ্ধারকর্তা হলেন, হজরত ঈসা মসীহ, যিনি কালের পরিক্রমায় এই দুনিয়াতে এসে নিজে মৃত্যু বরণ করে, গুনাহগারদের শাস্তি নিজেই বহন করেছেন এবং কবরে গিয়েছেন। যেহেতু তিনি নিষ্পাপ ছিলেন, সেহেতু তিনি মৃত্যুকে জয় করে, কবর থেকে উঠেছেন। এই পুরো ইতিহাসই হলো ঈসায়ীদের ঈমান।

উৎস: শত প্রশ্নের হাজার উত্তর, আবু তাহের চৌধুরী, ২০১০